১৮৭০ সালের গ্রাম চৌকিদারী আইনের মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদের যাত্রা শুরু হলেও ঘোনা ইউনিয়ন পরিষদ স্থাপিত হয় পাকিস্তান আমলের ১৯৫৯ সালের মৌলিক গণতন্ত্র আদেশের মাধ্যমে । খুলনা জেলার মহাকুমা ও থানা সাতক্ষীরার পশ্চিম সীমান্তের ০৮(সাত) টি গ্রাম (ঘোনা, কালিয়ানী, ছয়ঘরিয়া, খলিলনগর, বৈকারী, মৃগীডাঙ্গা, কয়ারপাড়া ও কাথন্ডা) এর সমন্বয়ে ৪নং ঘোনা ইউনিয়ন পরিষদ গঠিত হয়। রাজাউল্লাহ দফাদারের নেতৃত্বে ৪নং ঘোনা ইউনিয়নের শুভ সূচনা হয়।
ঘোনা ইউনিয়নের নাম করণের ক্ষেত্রে ঘোনা গ্রামের অতীত ঐতিহ্যকেই প্রাধান্য দেয়া হয়েছিল। উপনিবেশিক শাসন আমলে ঘোনা ছিল অত্র এলাকার ব্যবসা-বানিজ্যের প্রান কেন্দ্র। সড়ক ও নদী পথে এখানকার যোগাযোগ ব্যাবস্থা ছিল উন্নত। প্রতি বছর এখানে আড়ম্বরের সাথে রাশ মেলা উতযাপিত হত।প্রতি পাক্ষিকে এখানে কলকাতা হতে প্রচূর বই নিয়ে আসা হত এবং এখান থেকেই পাইকারী বিক্রি করা হত। উন্নত যোগাযোগ এরং ব্যবসায়িক কেন্দ্র হওয়ায় জমিদাররা এখানে বসতি স্থাপন করে জমিদারী তদারকি করতেন। একারণে ঘোনা প্রসিদ্ধি লাভ করায় ইউনিয়ন পরিষদের নামকরণের ক্ষেত্রে ঘোনা প্রাধান্য লাভ করে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস